জালিয়াত মাস্টার শহীদুল আহসান ফের তৎপর
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম
ব্যাংকিং খাতে একজন জালিয়াত মাস্টার হিসেবেই পরিচিত। একাধিক ব্যাংককে ধংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন। অবশ্য বিলম্বে হলেও এ জালিয়াত মাস্টারকে চিহ্নিত করতে পেরেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ফের নতুনভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন নিজের আধিপত্য বিস্তারে। অনেকদিন থেকেই মিডিয়া পাড়ায় আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছেন। আছেন ডিবিসি টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে। জালিয়াতি করে ফলিকন স্টাইলিশ গার্মেন্টসের নামে এনআরবিসি ব্যাংক থেকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে মালিক বনে গেছেন ডিবিসি টেলিভিশনের। আর স্বৈরাচার হাসিনার দালালি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে দমন এবং আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে টেলিভিশনটিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন। যদিও আওয়ামী দালাল একাত্তর, সময় টেলিভিশনসহ অন্যান্য টেলিভিশনের মতো ডিবিসিও ইতোমধ্যে ভোল পাল্টেছে। তবে এখনো ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান করে রেখেছেন স্বৈরাচার হাসিনার দালাল মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলামকে। এই মঞ্জুরুল ইসলামকে ব্যবহার করে নানাবিধ সুযোগ-সুবিধাও নিয়েছেন। এদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নিয়েই ক্ষ্যান্ত থাকেননি, এখন ফের মার্কেন্টাইল ব্যাংক ও মেঘনা ব্যাংকে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছেন। অবশ্য এসব জালিয়াতি করে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করেও স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বলছিলাম ব্যাংক জালিয়াত মো. শহীদুল আহসানের কথা।
এজি এগ্রো ফুডস লি. গ্রুপ চেয়ারম্যান, আহসান গ্রুপ, এজি প্রোপার্টি ডেভলপমেন্টের চেয়ার্যমান এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. শহীদুল আহসান। যিনি এক সময়ে জালিয়াতির মাধ্যমে প্রথমে মার্কেন্টাইল ব্যাংককে এবং পরবর্তীতে বন্ধুর স্ত্রী কামরুন নাহার ওরফে সাখীর স্বাক্ষর জালিয়াতি করে নতুন প্রজন্মের এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংককে ধংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছিলেন। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপে ব্যাংক দু’টি ধীরে ধীরে সে অবস্থা থেকে ফিরে এসেছে। পাশাপাশি মো. শহীদুল আহসান এজি (আহসান গ্রুপ) এগ্রো ইন্ড্রাস্ট্রিজ, রিজেন্ট হোল্ডিংস ডেভলপমেন্ট লি., স্বদেশ বিল্ডার্স, ক্যাপিটাল হোল্ডিং এন্ড ডেভলপমেন্ট কো-অপারেশন, হোম এ্যাপারেলস লি., রাইমা ফ্যাশন, এজি সিরামিকস, আরএনএস করপোরেশন এন্ড ফ্রেন্ডস ট্রেডার্সেরও মালিকানায় আছেন। এসব প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন থেকে চরম নাজুক অবস্থায় আছে। একাধিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধের পথে। আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান কোনভাবে চালু থাকলেও ৬-৮ মাসের বেতন বকেয়া। এছাড়াও জড়িত আছেন মার্কেন্টাইল ব্যাংক লি.-এর স্পন্সর ডিরেক্টের ও মেঘনা ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার ডিরেক্টর হিসেবে।
সূত্র মতে, ২০১৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকে হিসাব খোলার আগেই ১৭ ফেব্রুয়ারি এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকে বেগমগঞ্জ ফিড মিলস লি’-এর নামে ঋণের আবেদন করেন। এটি আহসান গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। পরে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ফরাসত আলী, এমডি দেওয়ান মুজিবর রহমান, ডিএমডি শাফায়েত ওয়াহেদ এবং এনআরবিসি ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট তৌফিক রহমান চৌধুরীর মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করে ঋণ হিসাব থেকে চলতি হিসাবে অর্থ স্থানান্তরের পর বিপুল পরিমাণ অর্থ শহীদুল আহসানের মালিকানাধীন এজি এগ্রো ইন্ড্রা. লি.-এর হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। এক্ষেত্রে শহীদুল আহসানকে সাহায্য করেছেন ওই সময়ে এনআরবিসি ব্যাংকের ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন, সৈয়দ মহরম হোসেন।
এভাবে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ৩০১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এর ফলে ওই সময়ে নতুন প্রজন্মের এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংকটি ‘ঝুঁকিগ্রস্ত’ ব্যাংকে পরিণত হয়ে যায়। অথচ তিনি এনআরবিসি বা এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের একজন গ্রাহক মাত্র। কিন্তু ওই সময়ে নিজ ব্যাংক (চেয়ারম্যান মার্কেন্টাইল ব্যাংক) পরিচালনার পাশাপাশি শহীদুল আহসান পুরো এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ এবং ব্যবস্থাপনায় প্রভাব বিস্তার করতেন, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়, এনআরবিসি ব্যাংক আইন না মেনে শহীদুল আহসানকে ঋণ দিয়েছে, আইন লঙ্ঘন করে বেনামি শেয়ার কিনেছেন শহীদুল আহসান এবং অবৈধভাবে তিনি ব্যাংকটির পরিষদ সভায়ও অংশ নিয়েছেন। এমনকি জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকের টাকা আত্মসাত করে ওই সময়ে শহীদুল আহসান ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) ভাইস চেয়ারম্যানও হয়েছেন।
অবশ্য শুধু এনআরবিসিই নয়; একাধিক ব্যাংক থেকে আগেও বিপুল অঙ্কের ঋণ নেয়া আছে এজি এগ্রোর নামে। এনআরবিসি ব্যাংকে বেনামী শেয়ার হোল্ডার তৈরি ও আধিপত্য বিস্তারেও করেছেন জালিয়াতি। এক্ষেত্রে তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংক থেকে এনায়েত হোসেন, ফিরোজ হোসেন খান, তুষার ইকবাল এবং আমির হোসেনের নামে ঋণ নিয়ে যা এনআরবিসিতে বেনামী শেয়ার কিনেছেন।
মো. শহীদুল আহসানের কার্যকলাপগুলোকে আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রয়োজনীয় সহায়ক জামানত ছাড়াই তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট দুটি প্রতিষ্ঠানকে এনআরবিসি ব্যাংক ৩০১ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে, যা ব্যাংকটির মূলধনের ৫৬ শতাংশ। বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘একক গ্রাহকের ঋণসীমা’ নীতির লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তার বেনামি শেয়ার বাজেয়াপ্ত হওয়ার যোগ্য।
এদিকে ওই সময়ে ঋণের বিপরীতে এজি এগ্রো যে কিস্তি দিয়ে যাচ্ছে, তার উৎস নিয়েও প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের। কারণ, কিস্তির অর্থ এসেছে এনআরবিসি ব্যাংকের উত্তরা শাখার গৃহনির্মাণ ঋণগ্রহীতা আজিজ চৌধুরী, তার পুত্র সালাউদ্দিন চৌধুরী ও তারেক চৌধুরী এবং এ পরিবারেরই মালিকানাধীন স্টাইলিশ গার্মেন্টসের ঋণ হিসাব থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সন্দেহ, এজি এগ্রো কিস্তি দিচ্ছে বিভিন্ন নামে নেয়া তারই ঋণের অর্থ থেকে। এসব অনিয়মে যারা ছাতার মতো ছিলেন সাবেক বিএবি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার এবং বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল ইসলাম মাসুদ। এই দু’জনের ক্ষমতায় এক্সিম ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংক থেকেও বড় অঙ্কের ঋণ নিয়েছেন। অবশ্য শহীদুল আহসানের জালিয়াতি এখনো থেমে নেই। এজি সিরামিকসের নামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ফ্যাক্টরী চালু না করে আত্মসাত করায় বা খেলাপি হওয়ায় নতুন করে ঋণ পাচ্ছেন না। তাই এখন নতুন করে দেশের আর একটি বড় গ্রুপ প্রাণ আরএফএল’র কাধে চরে এজি সিরামিকস চালু করতে চাচ্ছেন।
অবশ্য জালিয়াতির এখানেই শেষ নয়; বন্ধুর স্ত্রী এনআরবিসি ব্যাংকের সাবেক পরিচালক কামরুন নাহার ওরফে সাখীর বিকল্প পরিচালক এ কে এম শফিকুল ইসলাম এবং এ বি এম আবদুল মান্নানের বিকল্প পরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক। বিকল্প দুই পরিচালকই এজির পরিচালক ও উপদেষ্টা। আর দাদের নিয়ন্ত্রক ছিল শহিীদুল আহসান। নিয়ম লঙ্ঘন করে তাদের উপস্থিতিতেই এজি এগ্রোর ঋণ অনুমোদন করে এনআরবিসি পরিষদ। ওই সময়ে প্রথমে এজিকে ৮০ কোটি টাকা। পরে ১৫০ কোটি টাকা ঋণ দেয় ব্যাংকটি।
এছাড়া আহসান গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেগমগঞ্জ ফিড মিলকে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১১৮ কোটি টাকা ঋণ দেয় ব্যাংকটির নোয়াখালীর চন্দ্রগঞ্জ শাখা। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে উঠে আসে, ঋণ আবেদনপত্রে সিল, স্বাক্ষর ও তারিখ নেই। ঋণ দিতে শাখা সুপারিশও করেনি।
এ নিয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের তৎকালীন বিকল্প পরিচালক এ এম সাইদুর রহমান এক চিঠিতে ব্যাংকটিকে জানিয়েছিলেন, নোয়াখালীর এক প্রত্যন্ত এলাকায় জমির যে মূল্য দেখানো হয়েছে, তা শুধু অতিমূল্যায়ন নয়, একে অদ্ভুতুড়ে কাণ্ডকারখানা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। অবশ্য প্রতিটি ঋণের ক্ষেত্রেই শহীদুল আহসান জামানত হিসেবে রেখেছেন খুবই সামান্য সম্পত্তি। আর তাই শহীদুল আহসান কখনো দেশ ছাড়লে তার সম্পত্তি বিক্রি করে ঋণের সিকিভাগও পাবে না ব্যাংকগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিবেদনে বলেছে, এজি এগ্রো ও বেগমগঞ্জ ফিডের ঠিকানা একই অর্থাৎ ৭৬, মহাখালী। বেগমগঞ্জ ফিডের নামে নেয়া ঋণের ছদ্মাবরণে সুবিধাভোগী হচ্ছে এজি এগ্রো। শহীদুল আহসানের ভাই শফিকুল আহসান ও মিরাজুল আহসান বেগমগঞ্জ ফিডের পরিচালক। দুই প্রতিষ্ঠানই একে অন্যের হিসাবে বিপুল অর্থ স্থানান্তর করেছে।
আবার এজির মালিকানাধীন মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ওয়েবসাইটে বেগমগঞ্জ ফিডকে এজির সহযোগী প্রতিষ্ঠান দেখানো হয়েছে। মেরিডিয়ান ফাইন্যান্সে এজির মনোনীত পরিচালক শফিকুল আহসান। তিনি বেগমগঞ্জ ফিডের এমডি ছিলেন। কেউ যাতে বেগমগঞ্জ ফিডকে সহজে এজির সহযোগী প্রতিষ্ঠান মনে না করতে পারে, সে জন্য ঋণ অনুমোদনের পরই ২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর শফিকুল আহসানকে এমডি পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
এদিকে এনআরবিসি ব্যাংকে শহীদুল আহসানের বেনামি শেয়ারও রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কামরুন নাহার সাখী, এ বি এম আবদুল মান্নান ও আমির হোসেন এনআরবিসি ব্যাংকে এ তিন পরিচালকের বিনিয়োগের টাকা এসেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে। এ শাখায় তাঁদের নামে সঞ্চয়ী ও ফরেন কারেন্সি (এফসি) হিসাব খোলা হয় তাঁদের অনুপস্থিতিতে। কামরুন নাহারের হিসাব খোলার পরিচয়দানকারী শহীদুল আহসান ও অন্য দুজনের পরিচয়দানকারী আহসান গ্রুপের কর্মকর্তা ওমর ফারুক।
এছাড়া দেশের ৯টি ব্যাংক থেকে সিলভিয়া গ্রুপের নামে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ২০০৯ সালে দেশ ছাড়েন চট্টগ্রামের দুই ভাই শিপ ব্রেকিং ব্যবসায়ী মিশম্যাক গ্রুপের মিজানুর রহমান শাহীন ও মজিবুর রহমান মিলন। কামরুন নাহার সেই মিজানুর রহমান শাহীনের স্ত্রী এবং নিজেও একজন ঋণখেলাপি। যদিও মিজানুর রহমান শাহীন ইতোমধ্যে বিদেশেই ইন্তেকাল করেছেন। সিলভিয়া গ্রুপের নামে নেয়া সব ঋণ ইতিমধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে। সাখী সিলভিয়া গ্রুপের একজন পরিচালক। তাদের কাছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকেরই পাওনা ৩০০ কোটি টাকা। অবশ্য ইতোমধ্যে আদালতের রায়ে মিশম্যাক গ্রুপের ভবন দখলে নিয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংক দিয়েছে ২২৩ কোটি ২০ লাখ, ব্যাংক এশিয়া ১৫১ কোটি ৩৭ লাখ, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ৮৫ কোটি ৫৭ লাখ, ইস্টার্ন ব্যাংক ৪৮ কোটি, প্রিমিয়ার ব্যাংক ৪৭ কোটি ৭ লাখ, ঢাকা ব্যাংক ২৩ কোটি ৪৫ লাখ, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ৭ কোটি ২০ লাখ ও যমুনা ব্যাংক দিয়েছে ৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। ঋণের বেশিরভাগই দেয়া হয়েছে বিভিন্ন আমদানি দায়ের বিপরীতে। নানা অনিয়ম ও জালিয়াতির বিষয়ে মো. শহীদুল আহসানের সঙ্গে একাধিকবার কথা বলতে চাইলে তিনি মোবাইল কল রিসিভ করেননি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
চোটে পড়ে মৌসুম থেকে ছিটকেই গেলেন টের স্টেগেন
ইন্টার মায়ামি ছাড়ছেন মেসি?
ডেভিস কাপ দিয়ে কোর্টে ফিরছেন নাদাল
দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন
গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২
আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান
জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার
গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন
ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান
হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের
দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা
ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার
শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?
ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল
এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়
নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে
স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার